ভূমিকা:
অনলাইনে নিজের
পরিচিতি তৈরি করতে চান? নিজের
লেখা, চিন্তা
বা খবর সারা বিশ্বের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চান? ব্লগিং বা একটি নিউজপোর্টাল হতে
পারে আপনার জন্য দারুণ একটি মাধ্যম। আর এই কাজটি সহজে করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয়
এবং শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হলো WordPress
(ওয়ার্ডপ্রেস)। ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার
করে আপনি কোনো প্রকার কোডিং জ্ঞান ছাড়াই একটি আকর্ষণীয় এবং কার্যকরী ব্লগ বা
নিউজপোর্টাল তৈরি করতে পারেন।
এই
আর্টিকেলে আমরা ধাপে ধাপে আলোচনা করব কিভাবে আপনি WordPress ব্যবহার করে আপনার স্বপ্নের
ব্লগ বা নিউজপোর্টাল তৈরি করতে পারেন। চলুন শুরু করা যাক!
কেন WordPress বেছে নেবেন?
·
ব্যবহার সহজ: ওয়ার্ডপ্রেসের
ড্যাশবোর্ড খুবই ইউজার-ফ্রেন্ডলি। নতুনরাও সহজে এটি ব্যবহার করতে পারে।
·
ফ্লেক্সিবল: হাজার
হাজার থিম ও প্লাগইন ব্যবহার করে আপনি আপনার সাইটের ডিজাইন এবং ফাংশনালিটি নিজের
ইচ্ছেমতো সাজাতে পারবেন।
·
SEO ফ্রেন্ডলি: ওয়ার্ডপ্রেস
সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনের (SEO) জন্য
খুবই উপযোগী, যা আপনার
সাইটকে গুগলে র্যাঙ্ক করতে সাহায্য করে।
·
কমিউনিটি সাপোর্ট: ওয়ার্ডপ্রেসের
একটি বিশাল অনলাইন কমিউনিটি রয়েছে। যেকোনো সমস্যায় পড়লে সহজেই সাহায্য পাওয়া যায়।
·
ফ্রি: ওয়ার্ডপ্রেস
সফটওয়্যারটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায় (তবে ডোমেইন ও হোস্টিং কিনতে
হবে)।
ব্লগ বা নিউজপোর্টাল
তৈরির পূর্বশর্ত:
ওয়েবসাইট
তৈরির মূল প্রক্রিয়ায় যাওয়ার আগে আপনার দুটি জিনিস প্রয়োজন হবে:
1.
ডোমেইন নেম (Domain Name): এটি হলো
আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা (যেমন: www.আপনারসাইট.com)। এটি ইউনিক হতে হবে এবং আপনার
ব্লগ বা নিউজপোর্টালের বিষয়বস্তুর সাথে প্রাসঙ্গিক হলে ভালো হয়। নামটি সহজ, সংক্ষিপ্ত এবং মনে রাখার মতো
হওয়া উচিত।
2.
ওয়েব হোস্টিং (Web Hosting): এটি হলো
সেই জায়গা যেখানে আপনার ওয়েবসাইটের সমস্ত ফাইল (লেখা, ছবি, কোড) ইন্টারনেটে জমা থাকবে।
হোস্টিং ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট অনলাইনে অ্যাক্সেস করা যাবে না। বিভিন্ন ধরনের হোস্টিং
প্ল্যান রয়েছে (শেয়ার্ড, ভিপিএস, ডেডিকেটেড)। শুরুতে একটি ভালো
মানের শেয়ার্ড হোস্টিং প্যাকেজই যথেষ্ট।
ধাপ ১: ডোমেইন নেম
এবং ওয়েব হোস্টিং কেনা
·
ডোমেইন নির্বাচন: একটি
ভালো ডোমেইন নেম পছন্দ করুন। .com, .net, .org অথবা
স্থানীয় ব্যবহারকারীদের জন্য .com.bd বা .bd ডোমেইন
বেছে নিতে পারেন।
·
হোস্টিং প্রোভাইডার
নির্বাচন: অনেক
নির্ভরযোগ্য হোস্টিং কোম্পানি রয়েছে (যেমন: Namecheap, Bluehost, Hostinger, SiteGround অথবা
স্থানীয় ভালো কোনো প্রোভাইডার)। তাদের প্ল্যানগুলো তুলনা করুন (স্টোরেজ, ব্যান্ডউইথ, আপটাইম, সাপোর্ট, মূল্য) এবং আপনার বাজেট ও
প্রয়োজন অনুযায়ী একটি প্যাকেজ কিনুন।
·
কেনাকাটা: বেশিরভাগ
হোস্টিং প্রোভাইডার ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন এবং হোস্টিং প্যাকেজ একসাথে কেনার সুবিধা
দেয়। কেনার সময় আপনার ডোমেইন নামটি রেজিস্টার করে নিন।
ধাপ ২: WordPress ইনস্টল করা
ডোমেইন ও
হোস্টিং কেনার পর আপনার হোস্টিং অ্যাকাউন্টে WordPress ইনস্টল করতে হবে। এটি করার দুটি
প্রধান উপায় আছে:
·
ওয়ান-ক্লিক
ইনস্টলেশন (প্রস্তাবিত): প্রায় সব
ভালো হোস্টিং প্রোভাইডার তাদের কন্ট্রোল প্যানেলে (cPanel) Softaculous বা অনুরূপ কোনো অটো-ইনস্টলার টুল সরবরাহ
করে। এখানে মাত্র কয়েকটি ক্লিকেই আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করতে পারবেন। এটি সবচেয়ে
সহজ এবং দ্রুত পদ্ধতি।
o আপনার
হোস্টিং cPanel-এ লগইন
করুন।
o Softaculous
Apps Installer বা WordPress Manager খুঁজে বের করুন।
o WordPress
আইকনে ক্লিক করুন।
o "Install
Now" বাটনে ক্লিক করুন।
o ফর্মটি
পূরণ করুন (আপনার ডোমেইন সিলেক্ট করুন, সাইটের নাম দিন, অ্যাডমিন ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড
সেট করুন, ইমেইল
দিন)।
o "Install"
বাটনে ক্লিক করুন। কয়েক মিনিটের
মধ্যেই ইনস্টলেশন সম্পন্ন হবে।
·
ম্যানুয়াল ইনস্টলেশন: যারা
একটু টেকনিক্যাল কাজ করতে স্বচ্ছন্দ, তারা wordpress.org থেকে ওয়ার্ডপ্রেস ফাইল ডাউনলোড
করে FTP ক্লায়েন্ট
(যেমন FileZilla) ব্যবহার
করে হোস্টিং সার্ভারে আপলোড এবং ডাটাবেস তৈরি করে ম্যানুয়ালি ইনস্টল করতে পারেন।
তবে নতুনদের জন্য এটি কিছুটা জটিল হতে পারে।
ইনস্টলেশন
সম্পন্ন হলে আপনি আপনার সাইটের অ্যাডমিন লগইন লিঙ্ক পাবেন (সাধারণত www.আপনারসাইট.com/wp-admin)। আপনার দেওয়া ইউজারনেম ও
পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।
ধাপ ৩: WordPress ড্যাশবোর্ড পরিচিতি
লগইন
করার পর আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ডে প্রবেশ করবেন। এটি আপনার ওয়েবসাইটের
কন্ট্রোল সেন্টার। বাম পাশের মেনুতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ অপশন দেখতে পাবেন:
·
Dashboard: সাইটের
সামগ্রিক অবস্থা এবং আপডেটের নোটিফিকেশন।
·
Posts: ব্লগ
পোস্ট বা নিউজ আর্টিকেল লেখা, এডিট করা
বা ডিলিট করার জায়গা।
·
Media: ছবি, ভিডিও বা অন্যান্য মিডিয়া ফাইল
আপলোড ও ম্যানেজ করার জায়গা।
·
Pages: স্ট্যাটিক
পেজ (যেমন: About Us, Contact Us) তৈরি
করার জায়গা।
·
Appearance: থিম
পরিবর্তন, কাস্টমাইজেশন, উইজেট এবং মেনু সেটিংস।
·
Plugins: সাইটে
নতুন ফিচার যোগ করার জন্য প্লাগইন ইনস্টল ও ম্যানেজ করার জায়গা।
·
Users: সাইটে
নতুন ইউজার যোগ করা বা প্রোফাইল ম্যানেজ করা।
·
Settings: সাইটের
বেসিক সেটিংস (সাইটের নাম, ট্যাগলাইন, পারমালিঙ্ক, রিডিং সেটিংস ইত্যাদি)।
ধাপ ৪: থিম (Theme) নির্বাচন ও ইনস্টল করা
থিম
আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন বা বাহ্যিক রূপ নির্ধারণ করে।
·
থিম নির্বাচন: ওয়ার্ডপ্রেসের
বিশাল থিম ডিরেক্টরিতে (Appearance
> Themes > Add New) হাজার হাজার ফ্রি থিম রয়েছে।
আপনি আপনার ব্লগ বা নিউজপোর্টালের ধরনের সাথে মানানসই একটি থিম বেছে নিতে পারেন।
এছাড়াও ThemeForest-এর মতো
মার্কেটপ্লেস থেকে প্রিমিয়াম (পেইড) থিম কিনতে পারেন, যেগুলোতে সাধারণত বেশি ফিচার ও
সাপোর্ট থাকে। নিউজপোর্টালের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা থিম (যেমন: Newspaper, Sahifa, Jannah) ব্যবহার
করতে পারেন।
·
থিম ইনস্টল: ড্যাশবোর্ড
থেকে সরাসরি সার্চ করে ইনস্টল করতে পারেন অথবা কেনা থিম হলে .zip ফাইলটি আপলোড করে ইনস্টল করতে
পারেন (Appearance > Themes > Add
New > Upload Theme)।
·
থিম অ্যাক্টিভেট ও
কাস্টমাইজ: ইনস্টল
করার পর থিমটি "Activate"
করুন। এরপর "Appearance > Customize" অপশনে
গিয়ে আপনি সাইটের লোগো, কালার, ফন্ট, মেনু, উইজেট ইত্যাদি নিজের মতো করে
সাজাতে পারবেন।
ধাপ ৫: প্রয়োজনীয়
প্লাগইন (Plugin) ইনস্টল করা
প্লাগইন
হলো ছোট ছোট সফটওয়্যার যা আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে নতুন কার্যকারিতা যোগ করে। কিছু
জরুরি প্লাগইন যা আপনার ইনস্টল করা উচিত:
·
SEO Plugin: সার্চ
ইঞ্জিনে আপনার সাইটকে ভালোভাবে র্যাঙ্ক করানোর জন্য। জনপ্রিয় অপশন: Yoast SEO বা Rank Math।
·
Security Plugin: আপনার
সাইটকে হ্যাকিং এবং ম্যালওয়্যার থেকে সুরক্ষিত রাখতে। জনপ্রিয় অপশন: Wordfence Security বা Sucuri Security।
·
Backup Plugin: নিয়মিত
আপনার সাইটের ব্যাকআপ রাখার জন্য। জনপ্রিয় অপশন: UpdraftPlus বা BackupBuddy (প্রিমিয়াম)।
·
Contact Form Plugin: ভিজিটরদের
আপনার সাথে যোগাযোগ করার জন্য একটি কন্টাক্ট ফর্ম তৈরি করতে। জনপ্রিয় অপশন: Contact Form 7 বা WPForms Lite।
·
Performance/Caching
Plugin: সাইটের
লোডিং স্পীড বাড়ানোর জন্য। জনপ্রিয় অপশন: W3 Total Cache, WP Super Cache বা আপনার
হোস্টিংয়ের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ক্যাশিং প্লাগইন (যেমন LiteSpeed Cache)।
·
Image Optimization
Plugin: সাইটের
ছবিগুলোর ফাইল সাইজ কমিয়ে লোডিং টাইম কমাতে। যেমন: Smush বা ShortPixel।
প্লাগইন
ইনস্টল করতে "Plugins
> Add New" তে যান, সার্চ করুন বা .zip ফাইল আপলোড করুন, ইনস্টল করুন এবং "Activate" করুন।
ধাপ ৬: কনটেন্ট
(পোস্ট ও পেজ) তৈরি করা
এবার
আপনার সাইটে কনটেন্ট যোগ করার পালা।
·
পেজ (Pages): প্রথমে
কিছু জরুরি স্ট্যাটিক পেজ তৈরি করুন, যেমন:
o About Us / আমাদের সম্পর্কে: আপনার
ব্লগ বা নিউজপোর্টাল সম্পর্কে তথ্য।
o Contact Us / যোগাযোগ: ভিজিটরদের
যোগাযোগের তথ্য বা কন্টাক্ট ফর্ম।
o Privacy Policy / প্রাইভেসি পলিসি: ব্যবহারকারীদের
তথ্যের গোপনীয়তা সংক্রান্ত নীতিমালা।
o Terms of Service / ব্যবহারের শর্তাবলী: (যদি
প্রয়োজন হয়)।
পেজ তৈরি করতে
"Pages > Add New" তে যান।
·
পোস্ট (Posts): আপনার
ব্লগ আর্টিকেল বা নিউজ রিপোর্টগুলো পোস্ট হিসেবে তৈরি করুন।
o "Posts
> Add New" তে যান।
o একটি
আকর্ষণীয় শিরোনাম দিন।
o ওয়ার্ডপ্রেসের
ব্লক এডিটর (Gutenberg) ব্যবহার
করে আপনার লেখা, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি যোগ করুন।
o লেখা
সুন্দরভাবে ফরম্যাট করুন (হেডিং, প্যারাগ্রাফ, বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করুন)।
o Categories (ক্যাটাগরি): আপনার
পোস্টগুলোকে বিষয় অনুযায়ী সাজানোর জন্য ক্যাটাগরি তৈরি করুন (যেমন: রাজনীতি, খেলা, বিনোদন, প্রযুক্তি)। পোস্ট লেখার সময়
সঠিক ক্যাটাগরি নির্বাচন করুন।
o Tags (ট্যাগ): পোস্টের
নির্দিষ্ট বিষয় বা কিওয়ার্ড বোঝাতে ট্যাগ ব্যবহার করুন।
o Featured Image (ফিচার্ড ইমেজ): প্রতিটি
পোস্টের জন্য একটি আকর্ষণীয় ফিচার্ড ইমেজ সেট করুন যা হোমপেজ বা আর্কাইভ পেজে
দেখাবে।
o লেখা
শেষ হলে "Publish"
বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৭: মেনু (Menu) তৈরি করা
ভিজিটররা
যাতে সহজেই আপনার সাইটের বিভিন্ন পেজ ও ক্যাটাগরিতে নেভিগেট করতে পারে, সেজন্য একটি সুন্দর মেনু তৈরি
করুন।
·
"Appearance
> Menus" এ যান।
·
একটি
নতুন মেনু তৈরি করুন (যেমন: Main
Menu)।
·
বাম
পাশ থেকে পেজ, পোস্ট, কাস্টম লিঙ্ক বা ক্যাটাগরি
নির্বাচন করে মেনুতে যোগ করুন।
·
আইটেমগুলো
ড্র্যাগ ও ড্রপ করে সাজান।
·
মেনুর
লোকেশন (যেমন: Primary
Menu, Footer Menu - থিমের উপর নির্ভরশীল) নির্বাচন
করুন।
·
"Save
Menu" তে ক্লিক করুন।
ধাপ ৮: বেসিক SEO এবং সাইট সেটিংস কনফিগার করা
·
Permalinks (পারমালিঙ্ক): আপনার
পোস্ট এবং পেজের URL যাতে
সুন্দর এবং SEO-ফ্রেন্ডলি
হয়, সেজন্য
পারমালিঙ্ক সেটিংস ঠিক করুন। "Settings
> Permalinks" এ যান এবং "Post name" অপশনটি সিলেক্ট করে সেভ করুন।
·
Site Title and
Tagline: "Settings
> General" এ গিয়ে আপনার সাইটের সঠিক নাম (Title) এবং একটি সংক্ষিপ্ত আকর্ষণীয়
বর্ণনা (Tagline) দিন।
·
Reading Settings: "Settings > Reading" এ গিয়ে
আপনার হোমপেজে কী দেখাতে চান (সর্বশেষ পোস্ট নাকি একটি স্ট্যাটিক পেজ) তা নির্ধারণ
করুন। নিউজপোর্টালের জন্য একটি স্ট্যাটিক হোমপেজ ডিজাইন করা ভালো হতে পারে।
·
SEO Plugin Setup: আপনার
ইনস্টল করা SEO প্লাগইন
(Yoast SEO/Rank Math) এর বেসিক
সেটিংস কনফিগার করুন। এটি আপনাকে প্রতিটি পোস্ট ও পেজের জন্য SEO টাইটেল, মেটা ডেসক্রিপশন লেখার সুযোগ
দেবে।
ধাপ ৯: ওয়েবসাইট
রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা
ওয়েবসাইট
তৈরি করাই শেষ কথা নয়, এর
নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ জরুরি:
·
আপডেট: WordPress কোর, থিম এবং প্লাগইনগুলোর আপডেট এলে
দ্রুত ইনস্টল করুন। এতে সাইট নিরাপদ থাকে এবং নতুন ফিচার পাওয়া যায়।
·
ব্যাকআপ: নিয়মিত
আপনার সাইটের সম্পূর্ণ ব্যাকআপ রাখুন (যেমন: UpdraftPlus ব্যবহার করে)। কোনো সমস্যা হলে
ব্যাকআপ থেকে সাইট রিস্টোর করতে পারবেন।
·
নিরাপত্তা: শক্তিশালী
পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন, সিকিউরিটি
প্লাগইন অ্যাক্টিভ রাখুন এবং নিয়মিত ম্যালওয়্যার স্ক্যান করুন।
উপসংহার:
WordPress দিয়ে একটি ব্লগ বা নিউজপোর্টাল
তৈরি করা হয়তো শুরুতে কিছুটা চ্যালেঞ্জিং মনে হতে পারে, কিন্তু উপরের ধাপগুলো অনুসরণ
করলে আপনি সহজেই কাজটি করতে পারবেন। মনে রাখবেন, একটি সফল ওয়েবসাইট তৈরির জন্য
নিয়মিত মানসম্মত কনটেন্ট প্রকাশ করা, SEO-এর দিকে
নজর রাখা এবং ভিজিটরদের সাথে সংযোগ স্থাপন করা অত্যন্ত জরুরি।
আপনার
নতুন ব্লগ বা নিউজপোর্টালের জন্য শুভকামনা! এখনই কাজ শুরু করে দিন এবং অনলাইন
দুনিয়ায় নিজের জায়গা তৈরি করুন।